বুধবার, সেপ্টেম্বর ১১

কৃষি

নীলফামারীতে আলু উৎপাদনের খামারে আউশ ধানের বাম্পার ফলন
কৃষি, বাণিজ্য ও অর্থনীতি

নীলফামারীতে আলু উৎপাদনের খামারে আউশ ধানের বাম্পার ফলন

নীলফামারীতে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) ডোমার ভিত্তি বীজআলু উৎপাদনের খামারের পতিত জমিতে উৎপাদন হয়েছে আউশ ধানের বীজ। শুধু বীজআলু উৎপাদনের ওই খামারটি ৩০০ একর জমিতে আবাদ করেছে আউশ ধান। যা থেকে ৪০০ টন ভিত্তি ধান বীজ উৎপাদনের আশা করছেন কর্তৃপক্ষ।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ওই পরিমাণ বীজ দিয়ে আউশ আবাদ করা যাবে ৪০ হাজার একর জমি। এ ছাড়াও অবীজ ধান পাওয়া যাবে ৬০ থেকে ৭০ টন। যার বাজার মূল্য ২ কোটি টাকার ওপরে।খামার সূত্রে জানা যায়, ভিত্তি বীজআলু উৎপাদনের জন্য ৬৫০ একর জমিতে বিএডিসির বিশেষায়িত খামার এটি। এই খামারে প্রতিবছর আলু আবাদের পর সীমিত আকারে গম চাষ হতো। এরপর দীর্ঘ একটি সময় এসব জমি পতিত থাকত। তবে গত দুই বছর ধরে পতিত জমিগুলোতে আউশের ভিত্তি বীজ উৎপাদনে কয়েক জাতের ধানের আবাদ করা হচ্ছে। এতে করে অলস পড়ে থাকা এসব জমির আবাদ একদিকে খরা সহিষ্ণু আউশ ধান বীজের সংকট কাটাচ্ছে, অন্যদিকে বোরো আমন ...
বর্ষাকালে বেশি ফলন সালাদের এই তিন উপকরণ
কৃষি

বর্ষাকালে বেশি ফলন সালাদের এই তিন উপকরণ

আমাদের দেশে সালাদের উপকরণ হিসেবে শসা, মুলা এবং কাঁচা মরিচ গুরুত্বপূর্ণ। যে কোনো মুখরোচক খাবারের সঙ্গে সালাদের জুড়ি নেই। এই তিনটি উপকরণই চাষ করা যায় বর্ষাকালে। কেননা বর্ষাকালে এসব সবজি চাষে বেশি ফলন পাওয়া যায়।শসাবর্ষাকালে শসা চাষ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। মূলত শসা চাষের জন্য সূর্যের আলোর পাশাপাশি প্রচুর পানির প্রয়োজন হয়। এমন অবস্থায় বর্ষাকালে শসা চাষ করে বেশি লাভ করা যায়। এটি একটি সহজে জন্মানো ফসল। নিত্যদিনের খাবারের টেবিলে শসা অতীব গুরুত্বপূর্ণ।মুলাআমাদের দেশের মানুষ সালাদে মুলা পছন্দ করে। এটি অনেক ধরনের তরকারি হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। মুলা রোপণের প্রায় ৩ সপ্তাহ পরে ফসল তোলার জন্য তৈরি হয়। এটি চাষে বেশি পানি দরকার হয়। তাই কৃষকেরা বর্ষাকালে মুলা চাষ করে ভালো লাভ করতে পারেন।কাঁচা মরিচসবজি ও সালাদে কাঁচা মরিচ বেশি ব্যবহার করা হয়। কৃষকেরা যে কোনো ধরনের মাটিতে এটি চাষ করত...