রবিবার, আগস্ট ২৪

অভিমত

বিভাগীয় পর্যায়ে মাদ্রাসা টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপন সময়ের দাবি
অভিমত, শিক্ষাঙ্গন, সর্বশেষ

বিভাগীয় পর্যায়ে মাদ্রাসা টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপন সময়ের দাবি

|| আব্দুর রহিম ||বাংলাদেশে হাজার হাজার মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অথচ এইসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া জন্য ইনস্টিটিউট রয়েছে মাত্র একটি। যা বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট [বিএমটিটিআই ] নামে পরিচিত। বৃহৎ এই শিক্ষক সমাজের সকলকে প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা একটি মাত্র ইনস্টিটিউটের পক্ষে সম্ভব নয়। যার ফলে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষার মান, শিক্ষার্থীর সংখ্যা এবং পাশের হার ক্রমান্বয়ে কমতেছে। নতুন কারিকুলামের সাথে নিজেদেরকে মানিয়ে নিতে পারছেন না অধিকাংশ শিক্ষক। অনেকে এর কারণ হিসেবে কার্যকর প্রশিক্ষণের অভাবকেই দায়ি করছেন।NTRCA- থেকে সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষকদেরকে ১মাসের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ছাড়াই পাঠদানে পাঠানো হচ্ছে।অনেকে আবার বিএমটিটিআই অনেক দূরে হওয়ার কারণে যেতে পারছেন না। সাম্প্রতিক সময়ে বিএমটিটিআই অনলাইনে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করলেও নেটওয়...
আরবীয় ভাষা চর্চায় আরবি বাংলা অভিধানের ভূমিকা
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

আরবীয় ভাষা চর্চায় আরবি বাংলা অভিধানের ভূমিকা

|| প্রফেসর ড. আ ব ম সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকী | ইবি, কুষ্টিয়া ||বাংলাদেশে আগের তুলনায় আরবি চর্চার একটি ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। কাওমি আলিয়া মাদ্রাসা ছাড়াও ছয়টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবি চর্চা হচ্ছে।আরবি শিক্ষার মূল মাধ্যম হলো আরবি অভিধান। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কোন কোন ব্যক্তির উদ্যোগে আরবি-বাংলা, বাংলা-আরবি, আরবি-বাংলা-ইংরেজি ইত্যাদি বিষয়ে বেশ কিছু অভিধান প্রকাশিত হয়েছে।আরবি ভাষা চর্চায় এগুলোর ভূমিকা যেমন অনস্বীকার্য তেমনি বাংলা ভাষা সমৃদ্ধিতে এগুলোর ভূমিকাও সুদূর প্রসারী।দেশের যেসব প্রতিষ্ঠান আরবি অভিধান বাংলায় অনুবাদ করে এদের অন্যতম হলো মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকা, বাংলা একাডেমী এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশন।মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকা থেকে আল মুফিদ নামে প্রথম আরবি-বাংলা অভিধান প্রকাশিত হয়।বাংলা একাডেমি আরবি-বাংলা অভিধান প্রকাশ করে। এরপর ইসলামিক ফাউন্ড...
আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার ও সহকারী সুপার নিয়োগ যোগ্যতায় বিএড/বিএমএড এবং এমএড/এমএমএড কোর্স
অভিমত, শিক্ষাঙ্গন, সর্বশেষ, সারাদেশ

আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার ও সহকারী সুপার নিয়োগ যোগ্যতায় বিএড/বিএমএড এবং এমএড/এমএমএড কোর্স

|| আব্দুর রহিম ||চতুর্থ শিল্প বিপ্লব এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির যুগে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে মাদ্রাসার প্রশাসনিক পদে যারা নিয়োগ পাবেন তাদেরকে অবশ্যই বিএড/ বিএমএড এবং এমএড/এমএমএড বাধ্যতামূলক করা উচিত। কারণ একজন বিএড/ বিএমএড এবং এমএড/এমএমএড কোর্স সম্পন্ন করা শিক্ষকের সাথে নন-বিএড/ নন-বিএমএড শিক্ষকের সাথে তুলনা করলে আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখা যায়। বিএড/ এমএড কোর্সে শুধু পাঠদান পদ্ধতি সম্পর্কেই পড়ানো হয় না। বরং শিক্ষা দর্শন, শিক্ষা বিজ্ঞান, বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা, শিক্ষাসংক্রান্ত বিভিন্ন আইন ও নীতিমালা এবং পরিচালনার কর্ম কৌশল সম্পর্কে শেখানো হয়। তাই মাদ্রাসার প্রশাসনিক পদে যিনি আসবেন, তিনি যদি কীভাবে বিদ্যালয় পরিচালনা করতে হয় তাই না জানেন, তাহলে কিরূপ পরিস্থিতি তৈরি হয়?বর্তমানে নন-বিএড ও নন-এমএড শিক্ষক সুপার ও অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পাচ্ছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় তাদের কোনো "শিক্ষা ব...
মাদ্রাসার আরবি বিষয়সমূহের শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মান বণ্টন যেরকম হতে পারে!
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

মাদ্রাসার আরবি বিষয়সমূহের শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মান বণ্টন যেরকম হতে পারে!

|| আব্দুর রহিম ||সারাদেশে মাত্র তিনটি আলিয়া মাদ্রাসা সরকারি। বাকি সব মাদ্রাসাই বেসরকারি। প্রতি বছর জেলা, উপজেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে দুই-চারটি স্কুল ও কলেজ সরকারি হচ্ছে।দুঃখের বিষয় একটি মাদ্রাসাও সরকারি হচ্ছে না।৫ আগস্টের পর অনেকে মনে করেছিলেন এই বৈষম্য দূর হবে। কিন্তু সেরকম কিছুই লক্ষ্য করা যাচ্ছে না।এদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে মাদ্রাসা শিক্ষা ও আলেম সমাজের কোনো অবদান নেই! বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষক নিয়োগ দেয় "বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)"। এনটিআরসিএর বর্তমান শিক্ষক বা প্রভাষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অবৈধ নিয়োগের পথ বন্ধ হয়েছে ঠিক, কিন্তু যোগ্য ও দক্ষ শিক্ষক বা প্রভাষক নিয়োগ হচ্ছে কিনা সেটা বিবেচনা করা দরকার। আরবি, কোরআন, হাদিস এবং ফিকাহ বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের বর্তমান যে প্রক্রিয়া আছে তাতে এসব বিষয়গুলোতে সবচেয়ে বেশি যোগ্য প্রার্থীদের আসার স...
এনজিও অর্থায়ন: নতুন উৎস খুঁজতে হবে বাংলাদেশকে
অভিমত, বাণিজ্য ও অর্থনীতি, সর্বশেষ

এনজিও অর্থায়ন: নতুন উৎস খুঁজতে হবে বাংলাদেশকে

|| পরিমল পালমা ||উন্নয়ন খাতে বিদেশি সহায়তা ক্রমাগত কমতে থাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তাকারী এনজিওগুলোর কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতে বাংলাদেশকে বিকল্প তহবিলের উৎস খুঁজতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।২০২০ সালে বাংলাদেশ প্রায় এক বিলিয়ন ডলার বিদেশি সহায়তা পেলেও ধারাবাহিকভাবে তা কমছে। এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, গত বছর দেশটির এনজিওগুলো ৬৫৫ মিলিয়ন ডলার বিদেশি সহায়তা পেয়েছে, যা তার আগের বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ৬ শতাংশ কম।উন্নয়ন কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখতে বিকল্প অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, আগামী বছরে বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের ইউএসএআইডি কার্যক্রম স্থগিতের সিদ্ধান্ত এবং ২০২৮ সালের পর বাংলাদেশে অর্থায়ন বন্ধে সুইজারল্যান্ডের ঘোষণার প্রেক্ষাপটে এ চ্যালেঞ্জ আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের ত...
অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার, সহকারী সুপার ও ইবতেদায়ী প্রধান এনটিআরসি’র মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হোক
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), শিক্ষাঙ্গন, সর্বশেষ

অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার, সহকারী সুপার ও ইবতেদায়ী প্রধান এনটিআরসি’র মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হোক

|| আব্দুর রহিম ||নিয়োগ প্রক্রিয়া বিলম্ব হলেও এনটিআরসি শতভাগ স্বচ্ছভাবে শিক্ষক দিতে পেরেছে। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া বিলম্ব হওয়ার কারণ এনটিআরসিকে শতভাগ ক্ষমতা প্রদান করা হয় নাই। পিএসসির আদলে একটা স্বতন্ত্র শিক্ষক নিয়োগ কমিশন গঠন করা দীর্ঘ দিনের দাবি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো খসড়া নীতিমালা তৈরি করা পর্যন্তই শেষ আর কোনো খোঁজ খবর নেই।অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার, সহকারী সুপার, ইবতেদায়ী প্রধান এখন নিয়োগ দেয়া হয় ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে। ফলে এখানে যোগ্য, দক্ষ, শিক্ষা বান্ধব লোকের চাইতে টাকার পাওয়ার বেশি। ফলে যোগ্য লোক এই পদে আসতে পারে না। এর সাথে রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি তো এই ধ্বংসের মূল অস্ত্র। যার প্রমাণ নিজ প্রতিষ্ঠান।সেখানে যার সার্টিফিকেট নেই সে এখন সুপার পদে। তিনি আবার নিয়োগ দিয়েছেন ফাযিল ফেল করা লোককে।আপনি যে কোনো প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে এর প্রমাণ পাবেন, যে শিক্ষা বান্ধব ম্যানেজিং কমিটি...
বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন ও ২০২৪ সালের বিপ্লব: মিল ও অমিল।
অভিমত, জাতীয়, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন ও ২০২৪ সালের বিপ্লব: মিল ও অমিল।

|| মো. নুরুল হুদা ||ভাষা, সংস্কৃতি এবং অধিকার আদায়ের সংগ্রাম যুগে যুগে ইতিহাসের পাতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলন এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের বিপ্লব—এই দুটি ঘটনা ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ঘটলেও উভয়ের মধ্যে কিছু মিল ও পার্থক্য বিদ্যমান। এ প্রবন্ধে আমরা দুই ঘটনার তুলনামূলক বিশ্লেষণ করব।ভাষা আন্দোলনঃ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির পর পূর্ব বাংলার (বর্তমান বাংলাদেশ) মানুষের ভাষাগত অধিকার খর্ব হতে থাকে। পাকিস্তানের সরকার উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, যা বাঙালিরা মেনে নেয়নি। ফলে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ছাত্র-জনতা ঢাকার রাজপথে আন্দোলনে নামে। পুলিশের গুলিতে সালাম, রফিক, বরকত, জব্বারসহ অনেকেই শহীদ হন। পরবর্তীতে এই আন্দোলন বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের ভাষা ও সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে। সর্বশেষ, এ দিবসট...
মাদ্রাসায় ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ চালু করা সময়ের দাবি
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

মাদ্রাসায় ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ চালু করা সময়ের দাবি

|| আব্দুর রহিম ||পুঁজিবাদি সমাজ ব্যবস্থা এবং অর্থনীতি পর্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষা না থাকার কারণে অসৎ ধনকুবেরদের ছত্রছায়ায় বিভিন্নভাবে দেশের অর্থনীতি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে। এ সকল অসৎ ব্যক্তিদের দেশ বিদেশের নামকরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি আছে, কিন্তু সৎ আল্লাহভীরু হওয়ার ডিগ্রি নেই। যার ফলে দেখা যায়, তারা মুসলিম হলেও ব্যবসা-বাণিজ্যে ইসলাম কী বলেছে সেটা যেমন জানেনা; ঠিক তেমনিভাবে ব্যবসা ক্ষেত্রে ইসলামি বিধিনিষেধ মানার চেষ্টাও করে না। তাই দেখা যায়, অধিক মুনাফা অর্জনের চিন্তা, কালোবাজারি, খাদ্য গুদামজাত করা, খাদ্যে ভেজাল দেওয়া ইত্যাদি অসৎ কাজ তারা নির্দ্বিধায় করে যাচ্ছে।পাইলটিং সিস্টেমে প্রত্যেক জেলা পর্যায়ে একটি করে মাদ্রাসায় ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ চালু করা বর্তমান সময়ে ইসলাম প্রিয় বাংলাদেশী মুসলিমদের প্রাণের দাবি।রসূল (স.) বলেছেন, " নীচের হাতের চাইতে উপরের হা...
কেমন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় চাই?
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), শিক্ষাঙ্গন, সর্বশেষ

কেমন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় চাই?

|| আব্দুর রহিম ||মাদরাসা শিক্ষার সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান হলো ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। যা এদেশের আলেম-ওলামাদের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিলো। এই স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিলো মাদরাসা শিক্ষার মান উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি যে আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, সেই লক্ষ্যে এখনও পৌঁছাতে পারেনি বলে আমি মনে করি।লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে আরো কিছু পথ পাড়ি দিতে হবে এবং বেশ কিছু কাজ হাতে নিতে হবে। অনেকেই বলছেন বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য কাজ হয়েছে বলে তারা মনে করেন না।যদিও অনেকে দাবি করে থাকেন যে সেশনজট নিরসনে আগের চাইতে অনেকটাই এগিয়েছেন।একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা কর্মকাণ্ড থাকে। কিন্তু যদি এরকম হয় যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ হলো শুধু ফাযিল ও কামিলের পরীক্ষা নেওয়া ও সনদ প্রদান করা। তাহলে তা অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার।একটা বিশ্ববিদ্যাল...
স্কুল-কলেজে ধর্মীয় শিক্ষা এবং আরবি ভাষা শিক্ষা কেনো বাধ্যতামূলক নয়!
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

স্কুল-কলেজে ধর্মীয় শিক্ষা এবং আরবি ভাষা শিক্ষা কেনো বাধ্যতামূলক নয়!

|| আব্দুর রহিম ||প্রত্যকেটি ধর্মের মানুষের তার নিজ ধর্ম সম্পর্কে জানার অধিকার রয়েছে। এবং এটা তার সাংবিধানিক অধিকার। আমরা রাষ্ট্র কেনো একজন শিশুকে তার নিজ ধর্ম সম্পর্কে জানার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করবো। ধর্ম শিক্ষার ব্যবস্থা করার পর সে যদি ধার্মীক হয় সেটা রাষ্ট্রের জন্য অবশ্যই কল্যাণকর।আর যদি না হয় সেটা তার ব্যাপার, কারণ আমার দায়িত্ব আমি পালন করেছি।আমরা বর্হিঃবিশ্বে বাঙালির চাইতে মুসলিম হিসেবে বেশি পরিচিত। আর মুসলমানদের মূল ধর্মগ্রন্থ পবিত্র কুরআন মাজীদ আরবি ভাষায় এবং হাদিসে নববী ও আরবি ভাষায়। অপরদিকে ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা এবং যোগাযোগ ও ব্যবসার ভাষা।আরবি ভাষা কি সেই তুলনায় কোনো দিকে থেকে কম? আরবিও ৩য় স্থানে রয়েছে ভাষাগত দিক থেকে এবং মর্যাদাপূর্ণ ভাষা, যোগাযোগের ভাষা, ব্যবসার ভাষা। তাই স্কুল ও কলেজে ইংরেজি শেখার ব্যবস্থা থাকলে আরবি ভাষা শিক্ষা করার ব্যবস্থা কেনো থাকবেনা? আমাদের দেশের র...