মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ১৮

অভিমত

এনজিও অর্থায়ন: নতুন উৎস খুঁজতে হবে বাংলাদেশকে
অভিমত, বাণিজ্য ও অর্থনীতি, সর্বশেষ

এনজিও অর্থায়ন: নতুন উৎস খুঁজতে হবে বাংলাদেশকে

|| পরিমল পালমা ||উন্নয়ন খাতে বিদেশি সহায়তা ক্রমাগত কমতে থাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তাকারী এনজিওগুলোর কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতে বাংলাদেশকে বিকল্প তহবিলের উৎস খুঁজতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।২০২০ সালে বাংলাদেশ প্রায় এক বিলিয়ন ডলার বিদেশি সহায়তা পেলেও ধারাবাহিকভাবে তা কমছে। এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, গত বছর দেশটির এনজিওগুলো ৬৫৫ মিলিয়ন ডলার বিদেশি সহায়তা পেয়েছে, যা তার আগের বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ৬ শতাংশ কম।উন্নয়ন কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখতে বিকল্প অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, আগামী বছরে বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের ইউএসএআইডি কার্যক্রম স্থগিতের সিদ্ধান্ত এবং ২০২৮ সালের পর বাংলাদেশে অর্থায়ন বন্ধে সুইজারল্যান্ডের ঘোষণার প্রেক্ষাপটে এ চ্যালেঞ্জ আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের ত...
অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার, সহকারী সুপার ও ইবতেদায়ী প্রধান এনটিআরসি’র মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হোক
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), শিক্ষাঙ্গন, সর্বশেষ

অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার, সহকারী সুপার ও ইবতেদায়ী প্রধান এনটিআরসি’র মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হোক

|| আব্দুর রহিম ||নিয়োগ প্রক্রিয়া বিলম্ব হলেও এনটিআরসি শতভাগ স্বচ্ছভাবে শিক্ষক দিতে পেরেছে। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া বিলম্ব হওয়ার কারণ এনটিআরসিকে শতভাগ ক্ষমতা প্রদান করা হয় নাই। পিএসসির আদলে একটা স্বতন্ত্র শিক্ষক নিয়োগ কমিশন গঠন করা দীর্ঘ দিনের দাবি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো খসড়া নীতিমালা তৈরি করা পর্যন্তই শেষ আর কোনো খোঁজ খবর নেই।অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সুপার, সহকারী সুপার, ইবতেদায়ী প্রধান এখন নিয়োগ দেয়া হয় ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে। ফলে এখানে যোগ্য, দক্ষ, শিক্ষা বান্ধব লোকের চাইতে টাকার পাওয়ার বেশি। ফলে যোগ্য লোক এই পদে আসতে পারে না। এর সাথে রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি তো এই ধ্বংসের মূল অস্ত্র। যার প্রমাণ নিজ প্রতিষ্ঠান।সেখানে যার সার্টিফিকেট নেই সে এখন সুপার পদে। তিনি আবার নিয়োগ দিয়েছেন ফাযিল ফেল করা লোককে।আপনি যে কোনো প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে এর প্রমাণ পাবেন, যে শিক্ষা বান্ধব ম্যানেজিং কমিটি...
বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন ও ২০২৪ সালের বিপ্লব: মিল ও অমিল।
অভিমত, জাতীয়, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন ও ২০২৪ সালের বিপ্লব: মিল ও অমিল।

|| মো. নুরুল হুদা ||ভাষা, সংস্কৃতি এবং অধিকার আদায়ের সংগ্রাম যুগে যুগে ইতিহাসের পাতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলন এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের বিপ্লব—এই দুটি ঘটনা ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ঘটলেও উভয়ের মধ্যে কিছু মিল ও পার্থক্য বিদ্যমান। এ প্রবন্ধে আমরা দুই ঘটনার তুলনামূলক বিশ্লেষণ করব।ভাষা আন্দোলনঃ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির পর পূর্ব বাংলার (বর্তমান বাংলাদেশ) মানুষের ভাষাগত অধিকার খর্ব হতে থাকে। পাকিস্তানের সরকার উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, যা বাঙালিরা মেনে নেয়নি। ফলে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ছাত্র-জনতা ঢাকার রাজপথে আন্দোলনে নামে। পুলিশের গুলিতে সালাম, রফিক, বরকত, জব্বারসহ অনেকেই শহীদ হন। পরবর্তীতে এই আন্দোলন বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের ভাষা ও সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে। সর্বশেষ, এ দিবসট...
মাদ্রাসায় ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ চালু করা সময়ের দাবি
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

মাদ্রাসায় ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ চালু করা সময়ের দাবি

|| আব্দুর রহিম ||পুঁজিবাদি সমাজ ব্যবস্থা এবং অর্থনীতি পর্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষা না থাকার কারণে অসৎ ধনকুবেরদের ছত্রছায়ায় বিভিন্নভাবে দেশের অর্থনীতি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে। এ সকল অসৎ ব্যক্তিদের দেশ বিদেশের নামকরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি আছে, কিন্তু সৎ আল্লাহভীরু হওয়ার ডিগ্রি নেই। যার ফলে দেখা যায়, তারা মুসলিম হলেও ব্যবসা-বাণিজ্যে ইসলাম কী বলেছে সেটা যেমন জানেনা; ঠিক তেমনিভাবে ব্যবসা ক্ষেত্রে ইসলামি বিধিনিষেধ মানার চেষ্টাও করে না। তাই দেখা যায়, অধিক মুনাফা অর্জনের চিন্তা, কালোবাজারি, খাদ্য গুদামজাত করা, খাদ্যে ভেজাল দেওয়া ইত্যাদি অসৎ কাজ তারা নির্দ্বিধায় করে যাচ্ছে।পাইলটিং সিস্টেমে প্রত্যেক জেলা পর্যায়ে একটি করে মাদ্রাসায় ব্যবসা শিক্ষা বিভাগ চালু করা বর্তমান সময়ে ইসলাম প্রিয় বাংলাদেশী মুসলিমদের প্রাণের দাবি।রসূল (স.) বলেছেন, " নীচের হাতের চাইতে উপরের হা...
কেমন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় চাই?
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), শিক্ষাঙ্গন, সর্বশেষ

কেমন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় চাই?

|| আব্দুর রহিম ||মাদরাসা শিক্ষার সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান হলো ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। যা এদেশের আলেম-ওলামাদের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিলো। এই স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিলো মাদরাসা শিক্ষার মান উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি যে আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, সেই লক্ষ্যে এখনও পৌঁছাতে পারেনি বলে আমি মনে করি।লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে আরো কিছু পথ পাড়ি দিতে হবে এবং বেশ কিছু কাজ হাতে নিতে হবে। অনেকেই বলছেন বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য কাজ হয়েছে বলে তারা মনে করেন না।যদিও অনেকে দাবি করে থাকেন যে সেশনজট নিরসনে আগের চাইতে অনেকটাই এগিয়েছেন।একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা কর্মকাণ্ড থাকে। কিন্তু যদি এরকম হয় যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ হলো শুধু ফাযিল ও কামিলের পরীক্ষা নেওয়া ও সনদ প্রদান করা। তাহলে তা অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার।একটা বিশ্ববিদ্যাল...
স্কুল-কলেজে ধর্মীয় শিক্ষা এবং আরবি ভাষা শিক্ষা কেনো বাধ্যতামূলক নয়!
অভিমত, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

স্কুল-কলেজে ধর্মীয় শিক্ষা এবং আরবি ভাষা শিক্ষা কেনো বাধ্যতামূলক নয়!

|| আব্দুর রহিম ||প্রত্যকেটি ধর্মের মানুষের তার নিজ ধর্ম সম্পর্কে জানার অধিকার রয়েছে। এবং এটা তার সাংবিধানিক অধিকার। আমরা রাষ্ট্র কেনো একজন শিশুকে তার নিজ ধর্ম সম্পর্কে জানার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করবো। ধর্ম শিক্ষার ব্যবস্থা করার পর সে যদি ধার্মীক হয় সেটা রাষ্ট্রের জন্য অবশ্যই কল্যাণকর।আর যদি না হয় সেটা তার ব্যাপার, কারণ আমার দায়িত্ব আমি পালন করেছি।আমরা বর্হিঃবিশ্বে বাঙালির চাইতে মুসলিম হিসেবে বেশি পরিচিত। আর মুসলমানদের মূল ধর্মগ্রন্থ পবিত্র কুরআন মাজীদ আরবি ভাষায় এবং হাদিসে নববী ও আরবি ভাষায়। অপরদিকে ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা এবং যোগাযোগ ও ব্যবসার ভাষা।আরবি ভাষা কি সেই তুলনায় কোনো দিকে থেকে কম? আরবিও ৩য় স্থানে রয়েছে ভাষাগত দিক থেকে এবং মর্যাদাপূর্ণ ভাষা, যোগাযোগের ভাষা, ব্যবসার ভাষা। তাই স্কুল ও কলেজে ইংরেজি শেখার ব্যবস্থা থাকলে আরবি ভাষা শিক্ষা করার ব্যবস্থা কেনো থাকবেনা? আমাদের দেশের র...
আলিয়া মাদরাসায় প্রাক-প্রাথমিকের ন্যায় প্রাক-ইবতেদায়ী শাখা চালু করা সময়ের দাবি
অভিমত, জাতীয়, শিক্ষা ও সাহিত্য (প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, জীবনী), সর্বশেষ

আলিয়া মাদরাসায় প্রাক-প্রাথমিকের ন্যায় প্রাক-ইবতেদায়ী শাখা চালু করা সময়ের দাবি

|| আব্দুর রহিম ||শিক্ষার মূল ভিত গঠিত হয় শিশুদের প্রাক স্তরে। এই জন্যই উন্নত দেশগুলোতে কিন্টারগার্টেন বা নুরানি বা জান্নাতুল আত-ফালের গুরুত্ব অনেক। এখানেই শিশুকে আদব-কায়দা নীতি-নৈতিকতা শিখানো হয়।যার প্রভাব পরে পরবর্তী জীবনে।সংযুক্ত ইবতেদায়ী মাদরাসায় ও স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসায় নুরানি শাখা বা কিন্ডারগার্টেন শাখা চালু করা সময়ের দাবি। কারণ, একটা শিশুর হাতে খড়ি হয় প্রাক-ইবতেদায়ী স্তরে। সে সেখান থেকে শুদ্ধ উচ্চারণ, সুন্দর হাতের লেখা, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, আরবি, বিজ্ঞান এবং কম্পিউটারের মৌলিক অক্ষর-জ্ঞান শিখে।এর বাস্তব উদাহরণ হলো নুরানি কিন্ডারগার্টেন। সেখান থেকে যারা প্লে জামাত, নার্সারি ও কেজি জামায়াত শেষ করে আলিয়া মাদরাসায় ভর্তি হন। তাদের সাথে আর আলিয়ার নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সাথে তুলনা করলে বুঝা যায়, এই দুই ধারার মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য। কারণ এই স্তরে একজন শিশু একটা বর্ণের সঠিক লেখার...
উচ্চশিক্ষায় বেকারত্ব সৃষ্টিঃ উদরপিন্ডি বুদোর ঘাড়ে!
অভিমত, জাতীয়, সর্বশেষ

উচ্চশিক্ষায় বেকারত্ব সৃষ্টিঃ উদরপিন্ডি বুদোর ঘাড়ে!

|| মো. নুরুল হুদা ||বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ও সমালোচনার বিষয়বস্তু। দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের একটি নির্দিষ্ট শিক্ষাক্রমে শিক্ষিত করা হচ্ছে, কিন্তু তার ফলস্বরূপ তারা চাকরির বাজারে কার্যকরভাবে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে পারছে না। এই প্রবণতা শুধুমাত্র ব্যক্তির জীবনে নয়, বরং সামগ্রিক অর্থনীতিতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষার লক্ষ্য ও বর্তমান বাস্তবতা:উচ্চশিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো দক্ষ ও প্রজ্ঞাবান নাগরিক তৈরি করা, যারা সমাজ ও দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার কাঠামোতে এই উদ্দেশ্য প্রায়শই পূরণ হয় না। বর্তমান পাঠক্রমে যুগোপযোগিতা, ব্যবহারিক দক্ষতা ও শিল্পপ্রত্যাশিত জ্ঞানচর্চার ঘাটতি রয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা ডিগ্রি অর্জন করলেও চাকরির বাজারে চাহিদার সঙ্...
সাইফকে দেখে মনে হয়নি তার কিছু হয়েছে: তসলিমা নাসরিন
অভিমত, বিনোদন, সর্বশেষ

সাইফকে দেখে মনে হয়নি তার কিছু হয়েছে: তসলিমা নাসরিন

|| বিনোদন ডেস্ক ||রাত ২টার দিকে বলিউড তারকা সাইফ আলী খানের ওপর হামলে পড়ে দুষ্কৃতিকারী। ধারালো ছুরির ছয় কোপে গুরুতর আহত হন ছোট নবাব। তৎক্ষণাৎ তাকে নেওয়া হয় লীলাবতী হাসপাতালে। পাঁচ দিনের চিকিৎসা শেষে ছুটি মিলেছে অভিনেতার। হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার দৃশ্য এখন ভাইরাল।তবে এসবের কিছুই বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে না বিতর্কিত লেখক তসলিমা নাসরিনের। সামাজিক মাধ্যমে সাইফের পুরো ঘটনা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তিনি।নিজের ফেসবুকে তসলিমা লিখেছেন, ‘সাইফ আলী খানের কোনো গল্পই বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে না। যে লোকটাকে ধরা হয়েছে, আর যে লোকটাকে সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখা গেছে, তারা এক লোক বলে মনে হচ্ছে না। বিখ্যাত এবং ধনাঢ্য মানুষদের বিল্ডিংয়ে কোনো সিকিউরিটি গার্ড নেই, বিশ্বাস করা যায় না।’এরপর লিখেছেন, ‘সবচেয়ে বেশি অবিশ্বাস্য, সাইফকে ছুরিকাঘাত করার পর বিল্ডিং থেকে নির্বিঘ্নে চোর বাবাজি বেরিয়ে গেল। হেঁটে ১১ ত...
জনগণের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তিঃ সমকালীন ভাবনা
অভিমত, সর্বশেষ

জনগণের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তিঃ সমকালীন ভাবনা

|| মো. নুরুল হুদা ||জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের পূর্বে বেশকিছু বিষয় সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকৃষ্ট করেছে। তন্মধ্যে-১. আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাচারিতা।২. অর্থ পাচার।৩. ভারতের স্বার্থ রক্ষা।৪. দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতি।৫. বিনা ভোটে সরকার পরিচালনা।৬. শিক্ষা ও চাকুরীতে দলীয়করণ।৭. গুম-খুন, মামলা-গ্রেপ্তারে হয়রানি।৮. অবৈধ ভারতীয়দের বাংলাদেশে কর্মসংস্থান।৯. বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিবেচনা না করে রেল চুক্তিসহ অবৈধ গোপন চুক্তি।১০. দুর্নীতি ও বৈষম্য ইত্যাদি।উপরিউক্ত বিষয়ে জনগণের পাওয়া না পাওয়া জড়িত।দিন শেষে জনগণ এগুলোর হিসাব করবে। তাই এগুলো বুঝিয়ে না দেয়া পর্যন্ত জনগণের কাছাকাছি থাকতে হবে। জনগণকে আশ্বস্ত করতে হবে। পারত পক্ষে বিবাদ-বিভাজন এড়িয়ে চলতে হবে। বিগত বছরগুলোতে দলীয় নেতা-কর্মীদের বহু ত্যাগ-তিতিক্ষা যেন বৃথা না যায়। খেয়াল রাখতে হবে। ৫ আগস্টে শহীদ ও আহতদের পাশে বিশেষভাবে দাঁড়াতে হবে। জনদুর্ভোগ কমাতে নিব...