ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ৮৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা চলবে। এ দিন সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় রেমালের বিপদ কেটে যাওয়ায় ভোটের সব ধরনের প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়েছে। তফসিল ঘোষণার পর প্রার্থীর মৃত্যু, মামলা, বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতার একক প্রার্থীর নির্বাচিত হওয়া এবং রেমালের দুর্যোগ কিছু বিবেচনায় নিয়ে এ ধাপে ১১২টি উপজেলার মধ্যে ২৫টির ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
ভোট স্থগিত হওয়া উপজেলাগুলো হলো— বাগেরহাটের শরনখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মোংলা। খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া। বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া। পটুয়াখালীর সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি। পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া। ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন। ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া। বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা এবং রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা। পরে মঙ্গলবার (২৮ মে) নেত্রকোণার খালিয়াজুড়ি এবং চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলাসহ তিন উপজেলায় ভোট স্থগিত করে ইসি।
এদিকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে উপজেলা নির্বাচন সম্পন্নের লক্ষ্যে সব ধরনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
এর আগে গত ৮ মে প্রথম ধাপের এবং ২১ মে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।